বিদ্যালয়টি টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর উপজেলায় অবস্থিত। উপজেলা হতে ০.৫ কিঃ মিঃ দূরত্ব।ইহার নিকটবর্তী রয়েছে হাইস্কুল, কলেজ, হাসপাতাল, মসজিদ ও মাদ্রাসা, বিদ্যালয়ে ২টি ভবনে ৪টি কক্ষ আছে। এখানে ৮ জন শিক্ষক কর্মরত রয়েছেন। বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ৩৪৭ জন। বিগত ৫ বছরের সমাপনী পরীক্ষার হার ১০০% এ বছরে ২টি এ+ এবং ১টি সাধারণ গ্রেডে বৃত্তি রয়েছে। বিদ্যারয়ের মান এ গ্রেড।
এ, এইচ,এম মাসুদ থানা ম্যাজিস্ট্রেট এর নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে সরকারী কর্মকর্তা, অবসর প্রাপ্ত কর্মবর্তী ও অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তির্বগের সহায়তায় রায় বাহাদুর সতীশ চন্দ্র চৌধুীর এর পরিত্যক্ত জমিতে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। তৎকালীন প্রধান শিক্ষক হিসাবে ছিলেন শিপ্রা দেবী, পরবর্তী ১৯৭৩ সালে সরকারী করণ হয়। সেই সময় প্রধান শিক্ষক ছিলেন জনাব আব্দুল আলীম।
শিশু | ১ম | ২য় | ৩য় | ৪র্থ | ৫ম |
মোট-৩১
|
মোট-৬২
|
মোট-৭৭
|
মোট-৬৫
|
মোট-৭১
|
মোট-৪১
|
নাম
| পদবী
| নাম
| পদবী
|
১। মোঃ আঃ ছালাম ২। মোঃ ফজলুর রহমান ৩। হামেলা বেগম ৪। সালমা খানম ৫। শরীফুল ইসলাম
| সভাপতি সহ-সভাপতি সদস্য সদস্য সদস্য
| ৬। সামছুন নাহার ৭। খালেদা পারভীন ৮। অর্পনা চক্রবর্তী ৯। প্রজাপতি রাজবংশী ১০। জাহানারা আহ্সান ১১। রোমেছা বেগম
| সদস্য সদস্য সদস্য সদস্য সচিব শিক্ষক প্রতিনিধি সদস্য
|
১। বিদ্যালয়টি বি গ্রেড থেকে এ গ্রেডে উন্নতি করন।
২। দুইটি A+এবং সাধারণ গ্রেডে বৃত্তি।
৩। ঝড়ে পড়া ৭%-৫% হ্রাস
৪। ভর্তি ১০০% নিশ্চত করণ।
৫। ফলাফলের মানের অগ্রগতি ৬৭% থেকে ৮৪% উন্নতি করণ( ১ম থেকে ৪র্থ শ্রেণী পর্যন্ত)
৬। শতভাগ স্কুল ড্রেস।
৭। বিদ্যালয়ের ভবনের স্থান পরিবর্তন করে অন্য স্থানে নির্মাণ করা।
৮। বিদ্যালয়ের গেইট স্থানান্তর করা।
১। ঝড়ে পড়া রোধ করা।
২। বিদ্যালয়টি শিশু বান্ধব মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পরিণত করা।
৩। ছাত্র-ছাত্রদের পাঠের গুণগত মানোন্নয়ন করা।
৪। বিদ্যালয়ের ভৌত কাঠামো বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা।
৫। ছাত্র-ছাত্রীদের পাশের হার বৃদ্ধি করা (১ম থেকে ৪র্থ শ্রেণী পর্যন্ত)
৬। মাঠি ভরাট করে বিদ্যালয়ের আঙ্গিণা বৃদ্ধি করা।
৭। বিদ্যালয়টি চারদিকে প্রাচীর করা।
৮। প্রতি কক্ষে বিদ্যুৎ সংযোগ এবং ফ্যানের ব্যবস্থা করা।
৯। বালক-বালকাদের আলাদা টয়লেটের ব্যবস্থা করা।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস