Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

উপজেলা সম্পর্কিত তথ্য

এক নজরে উপজেলা   :

 

নাগরপুর থানা ঘোষণা করা হয় ১৯০৬ সালে এবং উপজেলা ঘোষণা করা হয় ১০-০৯-১৯৮৩ সালে। এই উপজেলার আয়তন ২৬৬.৭৭ বর্গকিলোমিটার। জনসংখ্যাঃ    ২,৮৮,০৯২ জন (পুরুষঃ ১,৩৬,৫৮৫, মহিলা ১,৫১,৫০৭ জন ) ২০১১ আদমশুমারী অনুযায়ী।  অত্র উপজেলার জনসংখ্যার ঘনত্ব ৯৬৭ জন (প্রতি বর্গকিলোমিটার)। যা নির্বাচনী এলাকা নাগরপুর-দেলদুয়ার ১৩৫, টাঙ্গাইল - ৬ নামে পরিচিত। 

এই সংসদীয় আসনের জাতীয় সংসদ সদস্যঃ  আহসানুল ইসলাম টিটু, মাননীয় জাতীয় সংসদ সদস্য , ১৩৫, টাঙ্গাইল ৬।

 

ইউনিয়ন  সংখ্যা  
 ১২ টি ।
মৌজা     
 ২১৮ টি ।
গ্রামের সংখ্যা      
  ২৪৪ টি ।
সরকারী হাসপাতাল
০১টি।
স্বাস্থ্য কেন্দ্র / ক্লিনিক 
০৬টি ।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

(ক) কলেজ-৬টি, (খ) মাধ্যমিক বিদ্যালয়-৪০টি, (গ) নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়-০৪টি   (ঘ) মাদ্রাসা- ১৯টি (কামিল ১টি , ফাজিল ১টি, আলিম ২টি, দাখিল ১৫টি) এবং এবতেদায়ী মাদ্রাসা ৩৮টি, (ঙ) কিন্ডারগার্টেনের সংখ্যা- ৩৪টি, (চ) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৫৬ টি।

শিক্ষার হার      
শিক্ষার হার  ৬৯.৭%; পুরুষ ৪০.০%, মহিলা ২৯.৭%। 
পোস্ট অফিস    
২৫টি ।
নদ-নদীর সংখ্যা
৩টি  (ধলেশ্বরী , যমুনা, নোয়াই)
হাট-বাজার  
 ১৯টি ।
ব্যাংক/ ব্যাংকের শাখা
১১টি ।


ভৌগোলিক পরিচিতিঃ  উপজেলার পূর্বে- মির্জাপুর, সাটুরিয়া, ধামরাই উপজেলা, পশ্চিমে-চৌহালী, দৌলতপুর উপজেলা, উত্তরে টাঙ্গাইল সদর ও দেলদুয়ার উপজেলা, দক্ষিণে- মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর উপজেলা। 

 

উপজেলার পটভূমি/ নামকরণঃ বিশেষ কিছু ব্যতিক্রম ব্যতিরেকে সাধারণভাবে বিভিন্ন জায়গার নামকরণ বিশেষত প্রাচীন ধারণা থেকে হয়ে থাকে। এর আধুনিক  যুক্তিস্বীকৃত কোন ব্যাখ্যা বিশ্লেষণও পাওয়া যায় না।  অধিকাংশ ক্ষেত্রেই লোক কথা বা জনশ্রুতির উপর নির্ভর করতে হয়। নাগরপুরের নামকরণ নিয়েও একাধিক লোক-কাহিনী বা জনশ্রুতি প্রচলিত। প্রমত্তা যমুনা-ধলেশ্বরী বেষ্টিত একটি ব’দ্বীপ বিশেষ এই নাগরপুর। জনশ্রুতি এই- সুলতান মাহমুদশাহ-র শাসন আমলে নাগরপুরের মামুদনগর ছিল তাঁর রাজধানী। এখানে তাঁর একটি বিশাল এক নৌঘাটি ছিল। শোনা যায় বিদেশী আক্রমনের হাত থেকে এই অঞ্চলকে রক্ষা করার জন্যেই সম্রাট

 

মাহমুদ শাহ এই নৌ ঘাটিটি নির্মাণ করেছিলেন। মামুদনগরে এখনো শেরশাহ-র জঙ্গল, মতিবিবির বাগ এবং ১০১টি পুকুরের অস্তিত্ব আঁচ করা যায়। কথিত আছে এক রাতেই এই পুকুরগুলো খনন করা হয়েছিল। এক সময় বর্তমান চৌহালীর পূর্বাংশ- নাগরপুর এবং দৌলতপুরের অংশ বিশেষ সহ পুরো এলাকা ছিল নদী এলাকা। কালের বিবর্তনে এই এলাকা চর এলাকায় রূপ নেয়। চর অঞ্চল হলেও জনপদ সৃষ্টির পূর্বে এখানে প্রচুর বনজঙ্গল ছিল। জঙ্গলে বিভিন্ন প্রজাতির বিষধর সাপ থাকত। সাপগুলো বিভিন্ন নাগ-নাগিনী নামে পরিচিত ছিল। বিষাক্ত সাপের ভয়ে ভীত থাকত সবাই। মানুষ একা চলতে সাহস করত না। সব সময়ই দলবদ্ধভাবে চলাচল করত। এ সময় ভারতে পুরী থেকে ‘‘নাগর মিয়া’’ নামে এক বৃদ্ধ এই এলাকায় আসেন। শোনা যায় তিনি ছিলেন অবিবাহিত এবং প্রকৃতি প্রেমিক। সাপ বা শরীসৃপ নিয়েই তিনি জীবন যাপন করতে ভালবাসতেন। এই ভালবাসাবাসির সূত্র ধরেই ভারতের পুরী  থেকে একে একে তার অনেক অনুসারীরা আসতে থাকল এবং এক সময় এ অঞ্চল মানুষের জন্যে ভয় থেকে অভয়ের অঞ্চল হয়ে উঠল। আর এভাবেই নাগরে -নাগরে পূর্ণ হয়ে এলাকার নাম হলো নাগরপুর। অবশ্য এর ভিন্ন মতও দেখা যায়।

 

উপজেলার ঐতিহ্যঃ ভাষা ও সংস্কৃতিঃ- প্রাচীন লৌহজং (নোয়াই) নদীর তীরে  অবস্থিত নাগরপুর মূলতঃ নদী তীরবর্তী এলাকা হওয়ার কারনেই এখানে সহজেই বিভিন্ন ধরণের ব্যবসা বানিজ্য কেন্দ্র গড়ে উঠে । ব-দ্বীপ সদৃশ নাগরপুরের উত্তর, পূর্বে - ধলেশ্বরী এবং পশ্চিম পাশ দিয়ে বয়ে গেছে যমুনা। যমুনা নদী দিয়ে সরাসরি কলকাতার সাথে এলাকার দৈনন্দিন যোগাযোগ ছিল। সলিমাবাদের বিনানইর ঘাট খুবই বিখ্যাত ছিল। ইংরেজ আমল শেষে  এবং পাকিস্তান শাসন আমলের একটি বড় সময়কাল পর্যন্ত  এই ঘাট থেকেই তৎকালীন বৃটিশ রাজধানী কলকাতার সাথে মেইল স্টিমারসহ মালামাল এবং যাত্রীবাহী স্টিমার সার্ভিস চালু ছিল। ফলে নাগরপুরের সাথে রাজধানী কলকাতার একটি বাণিজ্যিক এবং সাংস্কৃতিক সম্পর্ক গড়ে উঠে। আর এরই সূত্র ধরে ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিক মোঘল আমলের সূচনা লগ্নে নাগরপুরে চৌধুরী বংশের আর্বিভাব ঘটে। সুবিদ্ধা খা-ই এই চৌধুরী বংশের পূর্ব পুরুষ বলে জানা যায়।

 মোঘল আমলের শেষ তথা বৃটিশ আমলের একটা সময় পর্যন্ত এদেশের সামগ্রিক শিক্ষার গুণগত মান তেমন ভাল ছিল না। বলা চলে শিক্ষার ক্ষেত্রে এলাকার মানুষ একেবারেই অন্ধকারে নিমজ্জিত ছিল। এমনই এক অন্ধকারাচ্ছন্ন অবস্থায় ক্ষণজন্মা পুরুষ কিশোরী চন্দ্র প্রামানিক সর্বপ্রথম সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত উদ্যোগে ১৮৬৭ খ্রিষ্টাব্দে নাগরপুর সদরে কে,সি, গরীব পাঠশালা নামে একটি পাঠশালা স্থাপন করেন। এটিই নাগরপুরে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

এরপর ১৮৭৯ সালে গয়হাটা উদয়তারা মাইনর স্কুল, ১৮৮৫ খ্রি. প্রতিষ্ঠিত হয় আরড়া কুমেদ মাইনর স্কুল এবং ১৮৯০খ্রি. প্রতিষ্ঠিত হয় মোকনা ইউনিয়নে কেদারপুর মাইনর স্কুল। শিক্ষার পথিকৃত কিশোরী চন্দ্র প্রামানিক প্রাথমিক শিক্ষার পাশাপাশি উচ্চ শিক্ষা প্রসারের প্রবল বাসনা নিয়ে এলাকার শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিদের কাছে সহযোগিতার উদাত্ত আহবান জানান। তাঁরই আহবানে সাড়া দিয়ে এগিয়ে আসেন শিক্ষানুরাগী দুই মহাপ্রাণ- যাদব লাল চৌধুরী এবং হরিলাল চৌধুরী। এই ত্রিরত্ন মিলে ১৯০০খ্রি. ১ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠা করেন ‘‘নাগরপুর হাই ইংলিশ স্কুল’’। পরবর্তী কালে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত নাগরপুর চৌধুরী বংশের প্রাণ পুরুষ    রায় বাহাদুর সতীশ চন্দ্র চৌধুরী এবং তাঁর শ্রদ্ধেয় কাকা জগদীন্দ্র মোহন চৌধুরী মিলে তাঁর পিতা যদুনাথ চৌধুরীর নামে বিদ্যালয়টির নামকরণ করেন ‘‘যদুনাথ হাই ইংলিশ স্কুল’’। এভাবেই চৌধুরী পরিবারের বিভিন্ন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব তাঁদের জমিদারী এবং নিয়মিত ব্যবসা বানিজ্যের পাশাপাশি এলাকার বৃহত্তর সাধারণ জনগোষ্ঠীর জন্য গড়ে তোলেন- পুন্ডরীকাক্ষ দাতব্য চিকিৎসালয়, সুপেয় পানি পান করার জন্যে খনন করেন নৈসর্গিক সৌন্দর্যমন্ডিত সুবিশাল দীঘি- উপেন্দ্র সরোবর, উমা সন্দুরী বাগান, প্রতিষ্ঠা করেন-উপ-মহাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ফুটবল ক্লাব (ইষ্ট বেঙ্গল ক্লাব)। বর্তমান হাসপাতাল মাঠে (যদুনাথ মাঠ) যাঁদের ফুটবল ক্রীড়া  নৈপুন্যে এক সময় মুগ্ধ হতেন এলাকার ক্রীড়ামোদি মানুষ। এভাবেই নাগরপুরে চৌধুরী পরিবারের আধুনিক চিন্তা, জীবন দর্শন এবং মননের পাশাপাশি পাকুটিয়া জমিদার বাড়ী সহ জীবন জীবিকার প্রয়োজনে বিভিন্ন স্থানে বিশিষ্টজন কর্তৃক গড়ে উঠে বিভিন্ন অট্টালিকা যা বর্তমানে জনস্বার্থে ব্যবহারের পাশাপাশি দর্শনীয় ঐতিহ্যের অংশ হিসেবেও নন্দিত।

 

ঐতিহ্যের স্মারকের দিক থেকে বিশেষভাবে উল্লেখ্যঃ চৌধুরীবাড়ির বিভিন্ন স্থাপত্য, যাদব বাবুর বাড়ির সিংহদ্বার, পাকুটিয়া জমিদারদের সুদৃশ্য নান্দনিক অট্টালিকা, গয়হাটার মঠ, সলিমাবাদের জামে মসজিদ, রাথুরার শাহ-পীরের মাজার, ভয়াল একাত্তরের বিশেষ স্মৃতি স্মারক বনগ্রামের গণকবর। সহবতপুর ইউনিয়নের  সন্তান  সন্তুতি হারা নিঃস্ব এক অভাগা পিতার শোকগাঁথা স্মারক (মনোরমা-মঙ্গলা-কাজুলী), একান্তরের সারাংপুর ট্র্যাজেডি,  নাগরপুর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ, কেন্দ্রীয় মহা-শ্মশান। আমাদের মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের  ‘‘মনসা মঙ্গল’’ কাব্যের কবি রায় বিনোদ এর আদিবাসও ছিল ধুবড়িয়া ইউনিয়ন সদর।

 

ভাষা সংস্কৃতির দিক থেকে - নাগরপুর উপজেলার সকল মানুষের মুখের ভাষা মাতৃভাষা-বাংলা। সংস্কৃতির চর্চার দিক থেকে নাগরপুরে চৌধুরী পরিবারের পাশ্চাত্তীয় চিন্তা, জীবন দর্শন ও মননের সূত্রধরেই এখানে বেশ কিছু সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র গড়ে উঠেছিল। চৌধুরী  বাড়ীর রঙ্গমহল পাকুটিয়ার নাট্য মন্দির, যাদব বাবুর নাট্য মন্দির বিশেষ ভাবে উল্লেখ যোগ্য। বর্তমানে বেশ কিছু শিল্প-সাহিত্য, সাংস্কৃতিক সংগঠন নিয়মিত ভাবে এলাকায় সাংস্কৃতিক চর্চা করে যাচ্ছে।

 

গ্রামের বিবরণ ঃ  নাগরপুর সদর ইউনিয়নে ১৮টি, সহবতপুরে ২৭টি, ভারড়ায় ২৭টি, মামুদনগরে ২৫টি, গয়হাটায় ২৬টি, দপ্তিয়রে ২৯টি , মোকনায় ১৯টি, ভাদ্রায় ২৭টি , বেকড়া আটগ্রামে ৮টি, সলিমাবাদে ৬টি, পাকুটিয়ায় ১৭টি এবং ধুবড়িয়ায় ১৫টি গ্রাম আছে।

উপজেলায় মোট মৌজার সংখ্যা ২১৮টি। উলে­খ্য, নাগরপুর থানার  সৃষ্টি হয় ১৯০৬ সালে আর বর্তমান অবস্থায় রূপ নেয় ১৯৭৩ সালের শেষ দিকে।


 

খেলাধুলা  ও বিনোদনঃ ফুটবল , ক্রিকেট , হা-ডু-ডু,নাচ গান, জারী, সারি, পালাগান, বাউল সঙ্গীত উল্লেখযোগ্য।

প্রাকৃতিক সম্পদঃ প্রাকৃতিক সম্পদের দিক থেকে তেমন কোন উল্লেখযোগ্য সম্পদ নেই।

 

ব্যবসা বানিজ্য      ঃ  কৃষি প্রধান এলাকা হওয়া সত্ত্বেও সড়ক ও নদী পথে পাট, ধান, চাউল ছাড়াও  অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির ব্যবসা বাণিজ্যের বেশ প্রসার রয়েছে।

হোটেল ও আবাসন  ঃ   বৃহৎ পরিসরে ব্যবসা বাণিজ্যের স্বক্রিয় না থাকার কারণে এখানে বড় ধরণের হোটেল ও আবাসন কেন্দ্র গড়ে উঠেনি। তবে বিভিন্ন ইউনিয়ন সদরসহ নাগরপুর উপজেলা সদরে বেশ কিছু

                                  ছোট ধরণের হোটেল আছে।

 

যোগাযোগ ব্যবস্থা           ঃ সড়ক ও নদী পথ।

(I) আঞ্চলিক সড়ক            ঃ  পাকা ১৬ কিঃমিঃ

(II) উপজেলা সড়ক

     (ক) পাকা                   ঃ  ৫৪.১৬ কিঃমিঃ

     (খ) কাঁচা                    ঃ  ৪৫.১৬কিঃমিঃ

          মোট                     ঃ  ৯৯.২২ কিঃমিঃ

 

ইউনিয়ন সড়ক

   (ক) পাকাঃ  ১২.২০ কিঃ মিঃ

   (খ) কাঁচাঃ ৮২.০৫ কিঃ মিঃ

গ্রামীণ সড়ক

   (ক) পাকাঃ ৪.৪৫কিঃ মিঃ

   (খ) কাঁচাঃ ১২৩.১৯ কিঃ মিঃ

      

ব্রীজ/কালভার্টঃ ১৯২টি।

পত্র পত্রিকাঃ  স্থানীয় ভাবে নিয়মিত কোন পত্র পত্রিকা প্রকাশ হয় না। তবে বিভিন্ন সংগঠন কর্তৃক কিছু অনিয়মিত সাহিত্য পত্রিকা প্রকাশ হয়ে থাকে।

 

হাট- বাজারঃ ১৯টি ।  ১। তেবাড়িয়া চাঁদগঞ্জ হাট,২। সলিমাবাদ হাট, ৩। বাবনাপাড়া হাট, ৪। পানান হাট ,  ৫। কেদারপুর হাট,৬। সহবতপুর হাট,৭। বাটরা হাট ,৮। খামার ধল্লা হাট ৯। পাকুটিয়া

                     হাট ১০। বারিন্দা হাট ১১। রাথুরা হাট ১২। দপ্তিয়র হাট  ১৩। কামুটিয়া হাট  ১৪। জনতা হাট  ১৫। শাহজানী হাট ১৬। ভারড়া হাট ১৭।  গয়হাটা হাট ১৮। বনগ্রাম হাট ১৯। ভাদ্রা হাট।

 

স্বাস্থ্য বিষয়কঃ  (ক) সরকারী হাসপাতাল ০১টি (বেড সংখ্যা ৩১টি, বর্তমানে ৫০ বেড সংখ্যায় উন্নীত করার কাজ শেষ পর্যায়), উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্র ০৬টি, ডায়াগনষ্টিক সেন্টার ০৪টি, পশু হাসপাতাল ০১টি, কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র ০৬টি। এ্যাম্বুলেন্স ০১টি।

 

কৃষি বিষয়কঃ

১। মোট আয়তন    ঃ  ২৬,৩০০হেক্টর।

২। মৌজার সংখ্যা   ঃ  ২১৮টি ।

৩। ব্লকের সংখ্যা                ঃ  ৩৩টি

৪। কৃষি পরিবারের সংখ্যা     ঃ

    ক) ভূমিহীন চাষিঃ (০.০২ হেক্টরের কম) ৬৭২৬ জন।

    খ) প্রান্তিক চাষিঃ (০.২ হইতে ০.২ হেক্টর) পর্যন্ত ২৮৩৪২ জন।

    গ) ক্ষুদ্র চাষিঃ (০.২০ হইতে ০.২ হেক্টর ) পর্যন্ত ২৮৩৪২ জন

    ঘ) মাঝারী চাষিঃ ১.০ হইতে ৩.০ হেক্টর) পর্যন্ত ৮০৪৯ জন।

    ঙ) বড় চাষিঃ (২.৫ হেক্টরের অধিক ) ৪৯৪ জন।

৫। জমির পরিমানঃ (হেক্টর)ঃ

    ক) মোট আবাদযোগ্য জমিঃ ২২০৫০ হেক্টর ।

    খ) আবাদী জমিঃ ২১.৯৮০ হেক্টর।

    গ) সাময়িক পতিতঃ ২১৫ হেক্টর

    ঘ) স্থায়ী পতিতঃ নাই।

    ঙ) জলাশয়ঃ ৭৮০ হেক্টর ।

    চ) অন্যান্য (বাড়ী প্রতিষ্ঠান, কবরস্থান ইত্যাদি ৩৫৫২ হেক্টর।

৬।  সেচ যন্ত্র এবং সেচের আওতায় জমির পরিমানঃ ক) গভীর নলকুপ ০৯টি- ১৫৩ হেক্টর।

      খ) অগভীর নলকুপ ৫০৫৫টি-১৩৩৭১ হেক্টর। গ) পাওয়ার পাম্প ৪টি- ২০ একর।

৭। কৃষি যন্ত্রপাতিঃ(ক) পাওয়ার টিলা ৩৪৩টি, (খ) টাক্টর - নাই, (গ) পাওয়ার থ্রেসার-১৩৬টি,

     (ঘ) পাওয়ার  থ্রেসার সিঙ্গেল- ৩২টি, (ঙ) পাওয়ার স্পেয়ার-৬টি, (চ) ফুট পাম্প -২১টি,

     (ছ) ভুট্টা মারাই যন্ত্র -০১টি। (জ) ড্রাম সিডার-৪৫ টি।

৮। ক) সার ডিলার (পাইকারী) -১২জন। খ) খুচরা সার বিক্রেতা -২৫০জন, গ) বীজ ডিলার -১০ জন, (ঘ)

     কীটনাশক পাইকারী ডিলার ০৪ জন, (ঙ) কীটনাশক খুচরা ডিলার -৬৩জন।

৯। খাদ্য গুদামের সংখ্যাঃ ০৪টি।